Close Menu
দিগন্ত নিউজদিগন্ত নিউজ
    Facebook X (Twitter) Instagram
    • About Us
    • Contact Us
    • Content Transparency
    • Editorial Policy
    • Fact Checking Policy
    Facebook X (Twitter) Instagram
    দিগন্ত নিউজদিগন্ত নিউজ
    Subscribe
    • Home
    • জাতীয়
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • আলোচিত সংবাদ
    • ক্যাম্পাস
    • খেলা
    • বিনোদন
    দিগন্ত নিউজদিগন্ত নিউজ
    Home»জেলা সংবাদ»অবৈধ বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় চার জামায়াত নেতাকে পেটালেন বিএনপি নেতাকর্মীরা
    জেলা সংবাদ

    অবৈধ বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় চার জামায়াত নেতাকে পেটালেন বিএনপি নেতাকর্মীরা

    অনলাইন ডেস্কBy অনলাইন ডেস্কMarch 4, 2025 10:02 AMUpdated:March 4, 2025 10:34 AMNo Comments5 Mins Read
    Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

    পাবনার সুজানগর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের (ইউএনও) রুমে উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমিরসহ চার নেতাকে বেধড়ক মারধর করেছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। এ সময় অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধ করায় ইউএনওকেও মারধর করতে গেলে জামায়াত নেতারা ও স্থানীয় সংবাদকর্মীরা বাধা দেন। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।

    সোমবার (৩ মার্চ) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ইউএনও মীর রাশেদুজ্জামানের কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।

    আহত চার জামায়াত নেতা হলেন- উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমির ফারুক-ই আজম, সেক্রেটারি টুটুল বিশ্বাস, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সাবেক সভাপতি ওয়ালিউল্লাহ বিশ্বাস ও সাবেক কাউন্সিলর মোস্তাক আহমেদ।

    প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে জামায়াতের এই চার নেতা কোনো একটি কাজে ইউএনওর অফিসে যান; কিন্তু ইউএনও অন্য একটি কাজে ব্যস্ত থাকায় জামায়াত নেতারা অফিসে বসে অপেক্ষা করতে থাকেন। এ সময় উপজেলা বিএনপির সাবেক যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক মজিবর রহমানের নেতৃত্বে কয়েকজন বিএনপি নেতাকর্মী বালু উত্তোলন বন্ধ করেছেন কেন জানতে ইউএনওর কাছে যান। সেখানে আগে থেকেই বসে থাকা জামায়াত নেতাদের দেখে ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন- এরা কেন এখানে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকে। এ কথা বলেই বিএনপি নেতারা ইউএনওর কক্ষ থেকে বের হয়ে আরও কয়েকজনকে ডেকে আনেন।

    এরপরই বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান, বাবু খা, মানিক খা, আব্দুল বাছেদ, আরিফ শেখসহ ৩০-৪০ জন বিএনপির নেতাকর্মী ইউএনওর কক্ষে ঢুকে ওই জামায়াত নেতাদের কিল-ঘুষি, লাথিসহ বেধড়ক মারধর করেন। এতে জামায়াত নেতারা গুরুতর আহত হন। পরে তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুনঃ  মসজিদ থেকে টেনেহিঁচড়ে বের করে ৩ জনকে কুপিয়ে হত্যা

    সারাদেশ
    পাবনা
    পাবনায় ইউএনওর কক্ষে চার জামায়াত নেতাকে পেটালেন বিএনপি নেতাকর্মীরা
    dhaka-post
    জেলা প্রতিনিধি
    পাবনা
    ৪ মার্চ ২০২৫, ০৫:১৮
    পাবনায় ইউএনওর কক্ষে চার জামায়াত নেতাকে পেটালেন বিএনপি নেতাকর্মীরা
    পাবনার সুজানগর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের (ইউএনও) রুমে উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমিরসহ চার নেতাকে বেধড়ক মারধর করেছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। এ সময় অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধ করায় ইউএনওকেও মারধর করতে গেলে জামায়াত নেতারা ও স্থানীয় সংবাদকর্মীরা বাধা দেন। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।

    বিজ্ঞাপন

    সোমবার (৩ মার্চ) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ইউএনও মীর রাশেদুজ্জামানের কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।

    আহত চার জামায়াত নেতা হলেন- উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমির ফারুক-ই আজম, সেক্রেটারি টুটুল বিশ্বাস, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সাবেক সভাপতি ওয়ালিউল্লাহ বিশ্বাস ও সাবেক কাউন্সিলর মোস্তাক আহমেদ।

    বিজ্ঞাপন

    প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে জামায়াতের এই চার নেতা কোনো একটি কাজে ইউএনওর অফিসে যান; কিন্তু ইউএনও অন্য একটি কাজে ব্যস্ত থাকায় জামায়াত নেতারা অফিসে বসে অপেক্ষা করতে থাকেন। এ সময় উপজেলা বিএনপির সাবেক যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক মজিবর রহমানের নেতৃত্বে কয়েকজন বিএনপি নেতাকর্মী বালু উত্তোলন বন্ধ করেছেন কেন জানতে ইউএনওর কাছে যান। সেখানে আগে থেকেই বসে থাকা জামায়াত নেতাদের দেখে ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন- এরা কেন এখানে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকে। এ কথা বলেই বিএনপি নেতারা ইউএনওর কক্ষ থেকে বের হয়ে আরও কয়েকজনকে ডেকে আনেন।

    আরও পড়ুনঃ  মসজিদের ইমামকে ছাত্রশিবিরের নেতা বানিয়ে অপপ্রচার

    এরপরই বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান, বাবু খা, মানিক খা, আব্দুল বাছেদ, আরিফ শেখসহ ৩০-৪০ জন বিএনপির নেতাকর্মী ইউএনওর কক্ষে ঢুকে ওই জামায়াত নেতাদের কিল-ঘুষি, লাথিসহ বেধড়ক মারধর করেন। এতে জামায়াত নেতারা গুরুতর আহত হন। পরে তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়।

    স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, সুজানগর বাজারে কিছুদিন আগেও দিনদুপুরে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি করেছে এসব সন্ত্রাসীরা। উপজেলাজুড়ে প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি করে আসছে। সকলকে জিম্মি করে রাখছে এই চক্রটি। ইউএনওকে এর আগেও কয়েকবার করে হুমকি দিয়ে আসছে।

    এদিকে জামায়াত নেতাদের পিটিয়ে গুরুতর আহত করার ঘটনায় উপজেলাজুড়ে ব্যাপক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনার পর জামায়াতের উপজেলা আমির কেএম হেসাব উদ্দিনসহ কয়েকশ নেতাকর্মী ইউএনও অফিসে ছুটে আসেন এবং ঘটনার প্রতিবাদ জানান। এ সময় ব্যাপক উত্তেজনা দেখা দেয়। বিষয়টি নিয়ে ইউএনওর সঙ্গে বিএনপি ও জামায়াত নেতাদের বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত দেনদরবার চলে। পরে এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হলে পরিস্থিতি শান্ত হয়।

    সুজানগর উপজেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক কেএম হেসাব উদ্দিন বলেন, সুজানগরে বালু উত্তোলন বন্ধ করায় বিএনপির এসব ক্যাডাররা ইউএনওকে মারধর ও তুলে আনার জন্য গিয়েছিল। এ সময় জামায়াত নেতারা বাধা দিলে আমাদের চারজনকে তারা বেধড়ক মারধর করে। ইউএনওকেও কয়েক দফা মারধর করতে গেলে ঠেকিয়ে দেওয়া হয়। পরে মারতে না পেরে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেছে এবং দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়েছে। আমাদের নেতাকর্মীদের সরকারি অফিসেও নিরাপত্তা নেই।

    আরও পড়ুনঃ  ঘরে নববধূ, পানি আনতে গিয়ে বজ্রপাতে প্রাণ গেল স্বামীর

    তিনি অভিযোগ করে বলেন, ৫ আগস্টের পর এসব নেতারা সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজির গডফাদার হয়েছে। চাঁদাবাজি, অবৈধ বালু উত্তোলন, মাদক কারবারি, চুরি-ডাকাতি, অপহরণ-ছিনতাই থেকে শুরু করে সকল অপকর্ম করে বেড়ালেও এদের বিরুদ্ধে কোনো আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে না। এদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়া হলে আমরা সাংগঠনিকভাবে বৃহত্তর কর্মসূচি ঘোষণা করব।

    এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে প্রধান অভিযুক্ত মজিবুর রহমান খান ও মানিক খানের সঙ্গে যোগাযোগ করেও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

    সুজানগর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আজম বিশ্বাস, বর্তমান সদস্যসচিব শেখ আব্দুর রউফ ও যুবদলের আহ্বায়ক সিদ্দিকুর রহমান বলেন, যারা আজকের ঘটনার সঙ্গে জড়িত এ সকল সন্ত্রাসী আমাদের দলের হতে পারে না। আমরা বলেছি- যারা অপরাধী তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা নিতে। এদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে আলোচনা করা হবে।

    সুজানগর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবুর রহমান জানান, ঘটনাটি অতি দুঃখজনক। আহতরা এখনো মামলা করতে আসেননি। তারা এলেই মামলা নেওয়া হবে। যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে সুজানগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মীর রাশেদুজ্জামান বলেন, বিষয়টি দুঃখজনক। যেহেতু আমার কক্ষে মারধর ও সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে কাজেই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপ করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
    Previous Articleযে বিষয় নিয়ে দুই দলের সঙ্গে আলোচনায় এনসিপি!
    Next Article সালিস বৈঠকের কথা বলে ডেকে নিয়ে পরিকল্পিতভাবে জামায়াতের ২ কর্মীকে হত্যা
    অনলাইন ডেস্ক

      Related Posts

      চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী কর্মীর ওপর নিষিদ্ধ সংগঠনের নেতার হামলা

      April 11, 2025 9:32 PM

      পরীক্ষার হলে না গিয়ে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণী

      April 11, 2025 3:27 PM

      তরুণীর লাশ মিলল বাথরুমে, যন্ত্রণায় ছটফট করছিলেন রক্তাক্ত নানা-নানি

      April 10, 2025 10:23 AM
      Add A Comment
      Leave A Reply Cancel Reply

      Latest News

      চরম দুঃসংবাদ: ২ দিনের জন্য বন্ধ থাকবে বিদ্যুৎ!

      June 25, 2025 6:01 PM

      জানেন এবার বেতন কত বাড়লো সরকারি চাকরিজীবীদের?

      June 25, 2025 4:16 PM

      কমলাপুরে ট্রেনের টয়লেটে নারী যাত্রীকে ধ*র্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

      June 25, 2025 3:54 PM

      স্বর্ণ, র্টাকা, জমির পরিবর্তে আগামী ১০ বছর পর যে জিনিস হবে সবচেয়ে দামি!

      June 25, 2025 8:38 AM
      Facebook X (Twitter) LinkedIn WhatsApp Telegram
      © 2025 Diganto News

      Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.